স্টাফ রিপোর্টার
দেশের তিনটি ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান থেকে ২ কোটি ৯৭ লাখ ৬০ হাজার জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এসব পিল কিনতে ব্যয় হবে ১৪৮ কোটি ৮০ লাখ টাকা। সরকারের ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে।
আজ বুধবার ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সামসুল আরেফিন জানান, পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, টেকনো ড্রাগস ও রেনেটা লিমিটেড ৫টি লটে জন্মনিয়ন্ত্রণ ওরাল পিলগুলো (তৃতীয় প্রজন্ম) সরবরাহ করবে।
তিনি আরও জানান, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মাধ্যমে পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড এক লটে ৫৯ লাখ ৫২ হাজার সাইকেল, টেকনো ড্রাগস লিমিটেড দুই লটে ১ কোটি ১৯ লাখ ৪ হাজার সাইকেল এবং রেনেটা লিমিটেড দুই লটে ১ কোটি ১৯ লাখ ৪ হাজার সাইকেল জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল সরকারকে সরবরাহ করবে।
দেশের তিনটি ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান থেকে ২ কোটি ৯৭ লাখ ৬০ হাজার জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এসব পিল কিনতে ব্যয় হবে ১৪৮ কোটি ৮০ লাখ টাকা। সরকারের ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে।
আজ বুধবার ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সামসুল আরেফিন জানান, পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, টেকনো ড্রাগস ও রেনেটা লিমিটেড ৫টি লটে জন্মনিয়ন্ত্রণ ওরাল পিলগুলো (তৃতীয় প্রজন্ম) সরবরাহ করবে।
তিনি আরও জানান, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মাধ্যমে পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড এক লটে ৫৯ লাখ ৫২ হাজার সাইকেল, টেকনো ড্রাগস লিমিটেড দুই লটে ১ কোটি ১৯ লাখ ৪ হাজার সাইকেল এবং রেনেটা লিমিটেড দুই লটে ১ কোটি ১৯ লাখ ৪ হাজার সাইকেল জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল সরকারকে সরবরাহ করবে।
খোলা আকাশের নিচে অর্ধশতাধিক মাটির চুলায় বানানো হয় বাহারি সব পিঠা। স্থানীয় কিছু ব্যক্তি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র এসব দোকানের উদ্যোক্তা। কারিগর স্থানীয় নারীরা।
৩ দিন আগেবিশ্ববিদ্যালয়ের শাহ আমানত হলের সামনে হোটেলের অবস্থান। নামকরণের বিষয়ে বলেন, শুরুতে দোকানের কোনো নাম ছিল না। খাবার বিক্রি শুরু হলে শিক্ষার্থীরাই বেশি আসত। আমার বাড়ি ঢাকা বলে সবাই ঢাকার হোটেল বলত। এরপর থেকে এই নামেই পরিচিতি লাভ করে। পরবর্তীতে নাম দিলাম ‘ঢাকা হোটেল’।
৯ দিন আগেশীত আমাদের প্রকৃতির বৈচিত্র্যময় রূপের একটি। রাতে পাতায় পাতায় কুয়াশা পড়ে। গাম্ভীর্যময় বৈশিষ্ট্যের জন্য শীতের সকাল বছরের অন্য ঋতুর থেকে স্বতন্ত্র। তাইতো কবি সুকান্ত বলেছেন, ‘শীতের সকাল/দরিদ্রের বস্ত্রের আকাল/শীতের সকাল/অসাম্যের কাল/ধনীর সুখ আর আনন্দ/ শ্রেণি সংগ্রাম এ নিয়ে চলে দ্বন্দ্ব।’
৯ দিন আগে