বাংলাদেশের এক গৌরবময় দিন বিজয় দিবস। প্রতিবছর এই গৌরব উদযাপনে পোশাকের পসরা সাজায় দেশীয় ফ্যাশন হাউসগুলো। কোন হাউস কেমন পোশাক এনেছে? ডিজাইনারদের সঙ্গে কথা বলে জেনেছেন অলকানন্দা রায়।
ফিচার ডেস্ক
বাংলাদেশের এক গৌরবময় দিন বিজয় দিবস। প্রতিবছর এই গৌরব উদযাপনে পোশাকের পসরা সাজায় দেশীয় ফ্যাশন হাউসগুলো। কোন হাউস কেমন পোশাক এনেছে? ডিজাইনারদের সঙ্গে কথা বলে জেনেছেন অলকানন্দা রায়।
জীবনযাপন ডেস্ক
বিজয় দিবস মানেই একরাশ আনন্দ। উদ্দাম ঘুরে বেড়ানো। পরিবার ও বন্ধু-স্বজনদের সঙ্গে হৈচৈ আর পরনে পতাকা রঙের পোশাক। লাল-সবুজের পোশাকের বাহারে এ দিনটি মূর্ত হয়ে ওঠে পথঘাট।
কারো বা হাওয়ায় ওড়া শাড়ির আঁচলে ঢেউ খেলে যায় রক্তরঙা সূর্য। কারো বা পাঞ্জাবির ঝুলে ফুটে ওঠে সবুজ প্রান্তর। শুধু কি শাড়ি, পাঞ্জাবি! টি-শার্টের বুক ছুঁয়ে থাকে সেই একাত্তরে ছিনিয়ে আনা সূর্য আর তারই বৃত্তে জায়গা করে নেয় বাংলাদেশের মানচিত্র। বিজয় দিবসের এগুলো চিরচেনা রূপ হলেও প্রতিবছরই দেশীয় ফ্যাশন হাউসগুলো রূপ, রং, নকশা এবং কাপড়ে ভিন্নতা এনে রাঙিয়ে দেয় সবার মন।
এবারের বিজয়ের পোশাক নিয়ে ফ্যাশন ডিজাইনার ও বিশ্বরঙের কর্ণধার বিপ্লব সাহা বলেন, ‘পোশাক ডিজাইন করার ক্ষেত্রে আমাদের ভাবনায় থাকে দেশীয় ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি। সেই জায়গা থেকে এবারও বিজয়ের পোশাক নিয়ে বিশেষ আয়োজন করেছি। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক ডাকটিকিট, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক কবিতা, ছবি, আমাদের জাতীয় ফুল শাপলা ও স্মৃতিসৌধ, বাংলাদেশসংবলিত নানা লেখা এবারের নকশায় প্রাধান্য পেয়েছে।’
এ ছাড়া পতাকার লাল ও সবুজ রংও বেশ গুরুত্বের সঙ্গেই জায়গা করে নিয়েছে বিশ্বরঙে।
এবারের আয়োজনে শাড়ি, পাঞ্জাবি, মেয়েদের টপস, সালোয়ার-কামিজ, টি-শার্ট পাওয়া যাবে। এ ছাড়া শিশু-কিশোরদের জন্য থাকছে পাঞ্জাবি, শাড়ি, টি-শার্ট , ফ্রক ও সালোয়ার- কামিজ, কুর্তা। উপাদান হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে দেশীয় রং, দেশীয় কাপড়। বিজয় দিবসে যেহেতু শীত থাকবে, তাই পোশাকে ব্যবহার করা হয়েছে মোটা সুতি ও খাদি কাপড়। কাজের মাধ্যম হিসেবে এসেছে টাই-ডাই, ব্লক, বাটিক, অ্যাপ্লিক, ক্যাটওয়াক, স্ক্রিনপ্রিন্ট ইত্যাদি।
কে ক্রাফটের কর্ণধার খালেদ মাহমুদ খান বলেন, ‘বিজয় দিবস মানেই বাঙালির অফুরন্ত উচ্ছ্বাস আর আবেগ। এই দিবস ঘিরে কে ক্রাফটও ডিসেম্বর মাসজুড়ে মেতে ওঠে পোশাক সম্ভারে বিজয়ের রং নিয়ে। তবে ভাবনায় থাকে সময়, আবহাওয়া ও পরিবেশ। তার সঙ্গেই যোগ হয় কাপড় ও নকশার নানা মাত্রা।’
বিজয়ের দিনে মেয়েদের প্রধান সঙ্গী হতে পারে লাল-সবুজের শাড়ি। এ ছাড়া বেছে নিতে পারেন আরামদায়ক সালোয়ার-কামিজ, কুর্তি কিংবা ভিন্ন কোনো প্যাটার্নের টপ বা টিউনিক। শীতে উষ্ণতার প্রয়োজনে অন্য কোনো রঙের পোশাকের সঙ্গে জড়িয়ে নিতে পারেন লাল-সবুজের শাল। প্রতিবছরের মতোই ছেলেদের পোশাকে থাকছে পাঞ্জাবি, শার্ট, টি-শার্ট, শাল ও কটি। বিজয়ের ফ্যাশনে লাল অথবা সবুজ রঙের পাঞ্জাবির সঙ্গে মিলিয়ে পরতে কটি বেছে নিতে পারেন চমৎকার সব সংগ্রহ থেকে। শিশুদের জন্যও রয়েছে নানা পোশাকের আয়োজন। এ ছাড়া বরাবরের মতোই থাকছে যুগল ও পরিবারের সব সদস্যের সঙ্গে মিলিয়ে পরার জন্য উপযোগী পোশাক। নকশায় ব্যবহার করা হয়েছে জামদানি, জিওমেট্রিক, ট্র্যাডিশনাল, আলাম, ফ্লোরালসহ নানা মোটিফ। এ ছাড়া থাকছে বাংলাদেশের পতাকা এবং মানচিত্র নিয়ে করা নানা পোশাক। কটন, ডিজাইনড কটন, সিল্ক ও তাঁতের মতো আরামদায়ক ফেব্রিকে তৈরি পোশাকগুলোতে নকশা ফুটিয়ে তুলতে স্ক্রিনপ্রিন্ট, ব্লকপ্রিন্ট, হাতের কাজের ব্যবহার হয়েছে। রং নির্বাচনে থাকছে গ্রিন, বটল গ্রিন, ফরেস্ট গ্রিন, পেইল গ্রিন, রেড, অফহোয়াইট। তবে অন্যান্য রঙের সমন্বয়ও থাকছে। বিজয়ের ভাবনায় লাল-সবুজের পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে পরার জন্য মিলবে অলংকারও। এ ছাড়া মাফলার, উত্তরীয়, ব্যান্ডেনা, স্যুভেনির ও উপহারসামগ্রীও পাওয়া যাবে হাউসটিতে।
দেশি পোশাক হাউস ‘রঙ বাংলাদেশে’র আয়োজনেও রয়েছে বিজয়ের পোশাক। হাউসটির স্বত্বাধিকারী সৌমিক দাস বলেন, ‘বাংলাদেশের ভবিষ্যত্ এখন তরুণ প্রজন্মের হাতে আর এবারের বিজয় দিবস সেই গৌরবের এক নতুন সময়ের দোরগোড়ায়। এই তরুণরাই পুরনোকে সঙ্গে নিয়ে নতুন দেশ গড়বে নতুন দৃষ্টিভঙ্গিতে। আমাদের বিজয়ের প্রতীক লাল-সবুজের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে আধুনিক ভাবনায় আমাদের দেশের সব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করবে। আর এ জন্য সবচেয়ে জরুরি হচ্ছে আত্মবিশ্বাস, যা পোশাকের সঙ্গে সঙ্গে বৃদ্ধি পেয়ে যায় অনেকটাই। এ জন্যই বাংলাদেশের স্বাধীনতার-বিজয়ের সব প্রতীক নিয়ে ‘রঙ বাংলাদেশ’-এর এবারের বিজয়ের আয়োজন। যেখানে প্রতিটি ডিজাইন, প্রতিটি পোশাক আমাদের ঐতিহ্য, সংগ্রাম এবং স্বাধীনতার গল্প তুলে ধরেছে।’
বিজয়ের এ আয়োজনে থাকছে ছোট-বড়দের শাড়ি, পাঞ্জাবি, কামিজ, শাল, মগ, স্যুভেনির সামগ্রী ইত্যাদি। কাপড়ে প্রাধান্য পেয়েছে কটন, স্লাব কটন, জেকার্ড কটন, হাফসিল্ক। পোশাকে নকশা হিসেবে এসেছে ফোর এলিমেন্টসের আর্থ, বাংলাদেশের ম্যাপ, রয়েল বেঙ্গল টাইগারের স্ট্রাইপ এবং বাংলাদেশের পুরনো স্ট্যাম্প, যা ফুটে উঠেছে স্ক্রিনপ্রিন্ট ও ব্লকপ্রিন্টের মাধ্যমে।
বাংলাদেশের এক গৌরবময় দিন বিজয় দিবস। প্রতিবছর এই গৌরব উদযাপনে পোশাকের পসরা সাজায় দেশীয় ফ্যাশন হাউসগুলো। কোন হাউস কেমন পোশাক এনেছে? ডিজাইনারদের সঙ্গে কথা বলে জেনেছেন অলকানন্দা রায়।
জীবনযাপন ডেস্ক
বিজয় দিবস মানেই একরাশ আনন্দ। উদ্দাম ঘুরে বেড়ানো। পরিবার ও বন্ধু-স্বজনদের সঙ্গে হৈচৈ আর পরনে পতাকা রঙের পোশাক। লাল-সবুজের পোশাকের বাহারে এ দিনটি মূর্ত হয়ে ওঠে পথঘাট।
কারো বা হাওয়ায় ওড়া শাড়ির আঁচলে ঢেউ খেলে যায় রক্তরঙা সূর্য। কারো বা পাঞ্জাবির ঝুলে ফুটে ওঠে সবুজ প্রান্তর। শুধু কি শাড়ি, পাঞ্জাবি! টি-শার্টের বুক ছুঁয়ে থাকে সেই একাত্তরে ছিনিয়ে আনা সূর্য আর তারই বৃত্তে জায়গা করে নেয় বাংলাদেশের মানচিত্র। বিজয় দিবসের এগুলো চিরচেনা রূপ হলেও প্রতিবছরই দেশীয় ফ্যাশন হাউসগুলো রূপ, রং, নকশা এবং কাপড়ে ভিন্নতা এনে রাঙিয়ে দেয় সবার মন।
এবারের বিজয়ের পোশাক নিয়ে ফ্যাশন ডিজাইনার ও বিশ্বরঙের কর্ণধার বিপ্লব সাহা বলেন, ‘পোশাক ডিজাইন করার ক্ষেত্রে আমাদের ভাবনায় থাকে দেশীয় ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি। সেই জায়গা থেকে এবারও বিজয়ের পোশাক নিয়ে বিশেষ আয়োজন করেছি। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক ডাকটিকিট, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক কবিতা, ছবি, আমাদের জাতীয় ফুল শাপলা ও স্মৃতিসৌধ, বাংলাদেশসংবলিত নানা লেখা এবারের নকশায় প্রাধান্য পেয়েছে।’
এ ছাড়া পতাকার লাল ও সবুজ রংও বেশ গুরুত্বের সঙ্গেই জায়গা করে নিয়েছে বিশ্বরঙে।
এবারের আয়োজনে শাড়ি, পাঞ্জাবি, মেয়েদের টপস, সালোয়ার-কামিজ, টি-শার্ট পাওয়া যাবে। এ ছাড়া শিশু-কিশোরদের জন্য থাকছে পাঞ্জাবি, শাড়ি, টি-শার্ট , ফ্রক ও সালোয়ার- কামিজ, কুর্তা। উপাদান হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে দেশীয় রং, দেশীয় কাপড়। বিজয় দিবসে যেহেতু শীত থাকবে, তাই পোশাকে ব্যবহার করা হয়েছে মোটা সুতি ও খাদি কাপড়। কাজের মাধ্যম হিসেবে এসেছে টাই-ডাই, ব্লক, বাটিক, অ্যাপ্লিক, ক্যাটওয়াক, স্ক্রিনপ্রিন্ট ইত্যাদি।
কে ক্রাফটের কর্ণধার খালেদ মাহমুদ খান বলেন, ‘বিজয় দিবস মানেই বাঙালির অফুরন্ত উচ্ছ্বাস আর আবেগ। এই দিবস ঘিরে কে ক্রাফটও ডিসেম্বর মাসজুড়ে মেতে ওঠে পোশাক সম্ভারে বিজয়ের রং নিয়ে। তবে ভাবনায় থাকে সময়, আবহাওয়া ও পরিবেশ। তার সঙ্গেই যোগ হয় কাপড় ও নকশার নানা মাত্রা।’
বিজয়ের দিনে মেয়েদের প্রধান সঙ্গী হতে পারে লাল-সবুজের শাড়ি। এ ছাড়া বেছে নিতে পারেন আরামদায়ক সালোয়ার-কামিজ, কুর্তি কিংবা ভিন্ন কোনো প্যাটার্নের টপ বা টিউনিক। শীতে উষ্ণতার প্রয়োজনে অন্য কোনো রঙের পোশাকের সঙ্গে জড়িয়ে নিতে পারেন লাল-সবুজের শাল। প্রতিবছরের মতোই ছেলেদের পোশাকে থাকছে পাঞ্জাবি, শার্ট, টি-শার্ট, শাল ও কটি। বিজয়ের ফ্যাশনে লাল অথবা সবুজ রঙের পাঞ্জাবির সঙ্গে মিলিয়ে পরতে কটি বেছে নিতে পারেন চমৎকার সব সংগ্রহ থেকে। শিশুদের জন্যও রয়েছে নানা পোশাকের আয়োজন। এ ছাড়া বরাবরের মতোই থাকছে যুগল ও পরিবারের সব সদস্যের সঙ্গে মিলিয়ে পরার জন্য উপযোগী পোশাক। নকশায় ব্যবহার করা হয়েছে জামদানি, জিওমেট্রিক, ট্র্যাডিশনাল, আলাম, ফ্লোরালসহ নানা মোটিফ। এ ছাড়া থাকছে বাংলাদেশের পতাকা এবং মানচিত্র নিয়ে করা নানা পোশাক। কটন, ডিজাইনড কটন, সিল্ক ও তাঁতের মতো আরামদায়ক ফেব্রিকে তৈরি পোশাকগুলোতে নকশা ফুটিয়ে তুলতে স্ক্রিনপ্রিন্ট, ব্লকপ্রিন্ট, হাতের কাজের ব্যবহার হয়েছে। রং নির্বাচনে থাকছে গ্রিন, বটল গ্রিন, ফরেস্ট গ্রিন, পেইল গ্রিন, রেড, অফহোয়াইট। তবে অন্যান্য রঙের সমন্বয়ও থাকছে। বিজয়ের ভাবনায় লাল-সবুজের পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে পরার জন্য মিলবে অলংকারও। এ ছাড়া মাফলার, উত্তরীয়, ব্যান্ডেনা, স্যুভেনির ও উপহারসামগ্রীও পাওয়া যাবে হাউসটিতে।
দেশি পোশাক হাউস ‘রঙ বাংলাদেশে’র আয়োজনেও রয়েছে বিজয়ের পোশাক। হাউসটির স্বত্বাধিকারী সৌমিক দাস বলেন, ‘বাংলাদেশের ভবিষ্যত্ এখন তরুণ প্রজন্মের হাতে আর এবারের বিজয় দিবস সেই গৌরবের এক নতুন সময়ের দোরগোড়ায়। এই তরুণরাই পুরনোকে সঙ্গে নিয়ে নতুন দেশ গড়বে নতুন দৃষ্টিভঙ্গিতে। আমাদের বিজয়ের প্রতীক লাল-সবুজের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে আধুনিক ভাবনায় আমাদের দেশের সব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করবে। আর এ জন্য সবচেয়ে জরুরি হচ্ছে আত্মবিশ্বাস, যা পোশাকের সঙ্গে সঙ্গে বৃদ্ধি পেয়ে যায় অনেকটাই। এ জন্যই বাংলাদেশের স্বাধীনতার-বিজয়ের সব প্রতীক নিয়ে ‘রঙ বাংলাদেশ’-এর এবারের বিজয়ের আয়োজন। যেখানে প্রতিটি ডিজাইন, প্রতিটি পোশাক আমাদের ঐতিহ্য, সংগ্রাম এবং স্বাধীনতার গল্প তুলে ধরেছে।’
বিজয়ের এ আয়োজনে থাকছে ছোট-বড়দের শাড়ি, পাঞ্জাবি, কামিজ, শাল, মগ, স্যুভেনির সামগ্রী ইত্যাদি। কাপড়ে প্রাধান্য পেয়েছে কটন, স্লাব কটন, জেকার্ড কটন, হাফসিল্ক। পোশাকে নকশা হিসেবে এসেছে ফোর এলিমেন্টসের আর্থ, বাংলাদেশের ম্যাপ, রয়েল বেঙ্গল টাইগারের স্ট্রাইপ এবং বাংলাদেশের পুরনো স্ট্যাম্প, যা ফুটে উঠেছে স্ক্রিনপ্রিন্ট ও ব্লকপ্রিন্টের মাধ্যমে।
খোলা আকাশের নিচে অর্ধশতাধিক মাটির চুলায় বানানো হয় বাহারি সব পিঠা। স্থানীয় কিছু ব্যক্তি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র এসব দোকানের উদ্যোক্তা। কারিগর স্থানীয় নারীরা।
৩ দিন আগেবিশ্ববিদ্যালয়ের শাহ আমানত হলের সামনে হোটেলের অবস্থান। নামকরণের বিষয়ে বলেন, শুরুতে দোকানের কোনো নাম ছিল না। খাবার বিক্রি শুরু হলে শিক্ষার্থীরাই বেশি আসত। আমার বাড়ি ঢাকা বলে সবাই ঢাকার হোটেল বলত। এরপর থেকে এই নামেই পরিচিতি লাভ করে। পরবর্তীতে নাম দিলাম ‘ঢাকা হোটেল’।
৯ দিন আগেশীত আমাদের প্রকৃতির বৈচিত্র্যময় রূপের একটি। রাতে পাতায় পাতায় কুয়াশা পড়ে। গাম্ভীর্যময় বৈশিষ্ট্যের জন্য শীতের সকাল বছরের অন্য ঋতুর থেকে স্বতন্ত্র। তাইতো কবি সুকান্ত বলেছেন, ‘শীতের সকাল/দরিদ্রের বস্ত্রের আকাল/শীতের সকাল/অসাম্যের কাল/ধনীর সুখ আর আনন্দ/ শ্রেণি সংগ্রাম এ নিয়ে চলে দ্বন্দ্ব।’
৯ দিন আগে