আন্তর্জাতিক ডেস্ক
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওল শনিবার দ্বিতীয়বারের মতো অভিশংসন ভোটের মুখোমুখি হচ্ছেন। দেশে সামরিক শাসন জারির প্রচেষ্টাকে ঘিরে তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার এখনও ঝুঁকির মধ্যেই রয়ে গেল। ব্রিটিশ বার্তাসংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।
স্থানীয় সময় বিকাল ৪টায় অভিশংসন ভোটগ্রহণে পরিকল্পনা করেছে বিরোধী দলগুলো। এর আগে বড় আকারের বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজনও করা হয়েছে।
গত ৩ ডিসেম্বর সামরিক শাসন ঘোষণার মাত্র ছয় ঘণ্টার মধ্যে তা প্রত্যাহার করতে বাধ্য হন প্রেসিডেন্ট ইউন। পার্লামেন্টের সংখ্যাগরিষ্ঠ বিরোধীদলীয় সদস্যরা পুলিশ ও সেনাবাহিনীর বাধা উপেক্ষা করে পার্লামেন্টে প্রবেশ করেছিল। তাদের ভোটের কারণে সামরিক শাসন উঠিয়ে নিতে বাধ্য হন প্রেসিডেন্ট। এই ঘটনা দেশকে একটি সাংবিধানিক সংকটে ফেলে দিয়েছে। এরপর থেকেই ইউনের পদত্যাগের জন্য দেশব্যাপী দাবি উঠেছে।
এক সপ্তাহ আগে আয়োজিত প্রথম অভিশংসন ভোট বর্জন করে ক্ষমতাসীন রক্ষণশীল দল, পিপল পাওয়ার পার্টি (পিপিপি)। ফলে সে যাত্রা বেঁচে যান ইউন। তবে এ ঘটনার পর পিপিপি নেতা হান ডং-হুন অভিশংসন ভোটে সমর্থনের জন্য ক্ষমতাসীনদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। ইতোমধ্যেই সাতজন পিপিপি সদস্য অভিশংসনের পক্ষে ভোট দেওয়ার কথা জানিয়েছেন।
অভিশংসন প্রস্তাব পাস করাতে পিপিপির অন্তত আটটি ভোট প্রয়োজন বিরোধী দলগুলোর। পার্লামেন্টে ৩০০টি আসনের মধ্যে বিরোধী দলের দখলে রয়েছে ১৯২টি আসন। অভিশংসনের জন্য দুই-তৃতীয়াংশের সমর্থন প্রয়োজন।
ইউনের অভিশংসন সমর্থন করে শনিবার এক ফেসবুক পোস্টে পিপিপির আইনপ্রণেতা আহন চেওল-সু বলেছেন, ‘জীবনযাত্রা, অর্থনীতি ও কূটনীতির দ্রুত স্থিতিশীলতার জন্য অভিশংসনের পক্ষে ভোট দেবো।’
এদিকে, পিপিপির ফ্লোর লিডার শুক্রবার জানিয়েছেন,এখনও তারা অভিশংসনের বিরোধিতা করার অবস্থানেই রয়েছেন।
শনিবার সকালে এক দলীয় বৈঠক ডাকা হয়েছে। ইউনের বিষয়ে তাদের অবস্থান একই থাকবে না পরিবর্তিত হবে, সে বিষয়ে আলোচনা করবেন আইনপ্রণেতারা।
শনিবার প্রকাশিত এক বিবৃতিতে প্রধান বিরোধীদল ডেমোক্রেটিক পার্টি জানিয়েছে, ইউনের উন্মাদনা আর সহ্য করা সম্ভব নয়।
প্রেসিডেন্টের অভিশংসনে সমর্থন জানাতে ক্ষমতাসীন দলের সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে দলটি বলেছে, অভিশংসন প্রত্যাখ্যান করা জনগণের প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা।
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওল শনিবার দ্বিতীয়বারের মতো অভিশংসন ভোটের মুখোমুখি হচ্ছেন। দেশে সামরিক শাসন জারির প্রচেষ্টাকে ঘিরে তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ার এখনও ঝুঁকির মধ্যেই রয়ে গেল। ব্রিটিশ বার্তাসংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।
স্থানীয় সময় বিকাল ৪টায় অভিশংসন ভোটগ্রহণে পরিকল্পনা করেছে বিরোধী দলগুলো। এর আগে বড় আকারের বিক্ষোভ কর্মসূচির আয়োজনও করা হয়েছে।
গত ৩ ডিসেম্বর সামরিক শাসন ঘোষণার মাত্র ছয় ঘণ্টার মধ্যে তা প্রত্যাহার করতে বাধ্য হন প্রেসিডেন্ট ইউন। পার্লামেন্টের সংখ্যাগরিষ্ঠ বিরোধীদলীয় সদস্যরা পুলিশ ও সেনাবাহিনীর বাধা উপেক্ষা করে পার্লামেন্টে প্রবেশ করেছিল। তাদের ভোটের কারণে সামরিক শাসন উঠিয়ে নিতে বাধ্য হন প্রেসিডেন্ট। এই ঘটনা দেশকে একটি সাংবিধানিক সংকটে ফেলে দিয়েছে। এরপর থেকেই ইউনের পদত্যাগের জন্য দেশব্যাপী দাবি উঠেছে।
এক সপ্তাহ আগে আয়োজিত প্রথম অভিশংসন ভোট বর্জন করে ক্ষমতাসীন রক্ষণশীল দল, পিপল পাওয়ার পার্টি (পিপিপি)। ফলে সে যাত্রা বেঁচে যান ইউন। তবে এ ঘটনার পর পিপিপি নেতা হান ডং-হুন অভিশংসন ভোটে সমর্থনের জন্য ক্ষমতাসীনদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। ইতোমধ্যেই সাতজন পিপিপি সদস্য অভিশংসনের পক্ষে ভোট দেওয়ার কথা জানিয়েছেন।
অভিশংসন প্রস্তাব পাস করাতে পিপিপির অন্তত আটটি ভোট প্রয়োজন বিরোধী দলগুলোর। পার্লামেন্টে ৩০০টি আসনের মধ্যে বিরোধী দলের দখলে রয়েছে ১৯২টি আসন। অভিশংসনের জন্য দুই-তৃতীয়াংশের সমর্থন প্রয়োজন।
ইউনের অভিশংসন সমর্থন করে শনিবার এক ফেসবুক পোস্টে পিপিপির আইনপ্রণেতা আহন চেওল-সু বলেছেন, ‘জীবনযাত্রা, অর্থনীতি ও কূটনীতির দ্রুত স্থিতিশীলতার জন্য অভিশংসনের পক্ষে ভোট দেবো।’
এদিকে, পিপিপির ফ্লোর লিডার শুক্রবার জানিয়েছেন,এখনও তারা অভিশংসনের বিরোধিতা করার অবস্থানেই রয়েছেন।
শনিবার সকালে এক দলীয় বৈঠক ডাকা হয়েছে। ইউনের বিষয়ে তাদের অবস্থান একই থাকবে না পরিবর্তিত হবে, সে বিষয়ে আলোচনা করবেন আইনপ্রণেতারা।
শনিবার প্রকাশিত এক বিবৃতিতে প্রধান বিরোধীদল ডেমোক্রেটিক পার্টি জানিয়েছে, ইউনের উন্মাদনা আর সহ্য করা সম্ভব নয়।
প্রেসিডেন্টের অভিশংসনে সমর্থন জানাতে ক্ষমতাসীন দলের সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে দলটি বলেছে, অভিশংসন প্রত্যাখ্যান করা জনগণের প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা।
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের রাজনৈতিক শাখার প্রধান ইসমাইল হানিয়া হত্যার কথা স্বীকার করেছে ইসরাইল। সোমবার ইসরাইলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী এক বিবৃতিতে ওই হত্যার কথা স্বীকার করেছেন।
১ দিন আগেচলমান রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করার লক্ষ্য নিয়েই এই আলোচনা শূরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন উভয় পক্ষের নেতারা।
১ দিন আগেব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলের গ্রামাদো বাণিজ্যিক নগরীতে একটি ছোট বিমান বিধ্বস্ত হয়ে একই পরিবারের ১০ সদস্য নিহত হয়েছেন।
২ দিন আগেফিলিস্তিনের গাজা শহরের আল-জায়তুন মহল্লায় ছিল আদ-দুস পরিবারের বাস। বৃদ্ধ আওনি আদ-দুস ও তার স্ত্রী ইবতিসাম থাকতেন তাদের ছেলে আদিলের পরিবারের সঙ্গে। আদিলের পরিবারে ছিল তার স্ত্রী ইলহাম ও তাদের পাঁচ সন্তান।
৩ দিন আগে