অবশেষে চার মাস পর মেহেদী ভারতের দমদম জেল থেকে মুক্তি পান এবং ভারতের প্রশাসন ও বিএসএফ সদস্যরা তাকে মেহেরপুর মুজিবনগর সীমান্ত দিয়ে পুশব্যাক করে। সীমান্ত পার হওয়ার পর তিনি তার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন এবং ২০২২ সালের ২৮ আগস্ট, দীর্ঘ দুঃস্বপ্নের পর তিনি তার বাড়িতে ফিরেন’
আওয়ামী লীগ মদতপুষ্ট কমিশন নিবন্ধন শর্তের নিয়মনীতির তোয়াক্কা করেনি, যা নিয়ে সে সময়ে চলছিল জোর সমালোচনা। অন্তর্বর্তী সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় বর্তমান কমিশনও যদি আওয়ামী লীগের আজ্ঞাবহ কমিশনের মতো একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করে নামসর্বস্ব কিংস পার্টিখ্যাত দলকে নিবন্ধন দিতে শুরু করে
কারাবন্দিত্বের প্রভাব নিজের পরিবারের ওপরও ব্যাপকভাবে পড়েছে বলে জানান মুফতি কাসেমী। তিনি বলেন, আমার বড় ছেলে চেন্নাইয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং চতুর্থ বর্ষে পড়তো। আমার গ্রেপ্তারের পর পরিবারের পাশে দাঁড়াতে সে পড়াশোনা শেষ না করেই দেশে চলে আসে। ছোট ছেলেটাও এসএসসির পর সময়মতো কলেজে ভর্তি হতে পারেনি।
পুরাকীর্তি ধ্বংস করে একজন ব্যক্তি বা পরিবারের ইচ্ছা পূরণে বঙ্গভবনে সুইমিংপুল নির্মাণের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে জয়নাল আবেদীন আমার দেশকে বলেন, এ বিষয়ে সাবেক রাষ্ট্রপতি কোনো মন্তব্য করবেন বলে মনে হয় না। কারণ, এ প্রকল্পটি নিয়েছে গণপূর্ত অধিপ্তর।
চন্দন কুমার ধর ওরফে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী কারাগারে বন্দি থাকায় তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। তবে ইসকন বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক চারু চন্দ্র দাস ব্রহ্মচারী চিন্ময়ের কর্মকাণ্ডের দায় নিতে অস্বীকার করে এই প্রতিবেদককে বলেন, ‘চিন্ময়ের সঙ্গে ইসকনের কোনো সম্পর্ক নেই।
আওয়ামী শাসনে আলেম নিপীড়ন
‘আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকার ছিল ইসলামবিদ্বেষী। ইসলামকে দেশ থেকে উৎখাত করাই ছিল তাদের মূল টার্গেট’
এখন শেখ হাসিনাকে দেখভালের দায়িত্ব ভারতেরই এবং ভারত সেই দায়িত্ব নিয়েছে। শেখ হাসিনা দীর্ঘ সময়ের জন্য ভারতেই থাকবেন এটাই এখন সবচেয়ে বড় সত্যি। কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, শেখ হাসিনা ইসুতে ঢাকা-দিল্লি সম্পর্কে অস্বস্তি তৈরি হলেও তাকে আশ্রয় দেওয়া ছাড়া ভারতের সামনে আর কোনো পথ নেই।
দায় এড়াতে পারে না বিশ্বব্যাংক এডিবি ও দেশের সুশিলরা
বিগত সরকারের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে অনিয়ম বিষয়ে এই সরকার একটি কমিটি করেছে। শ্বেতপত্র প্রণয়ন নামে এই কমিটি তাদের রিপোর্টও জমা দিয়েছে। রিপোর্টেও উল্লেখ করা হয়েছে জিডিপি, মূল্যস্ফীতি ও মাথাপিছু আয়ের পরিসংখ্যানে গোঁজামিল ছিলো। জনগণকে এক ধাঁধার মধ্যে ফেলে ‘উচ্চতর প্রবৃদ্ধির' কাল্পনিক গল্প শোনানো হয়েছে
জুলাই বিপ্লবের দিন ৫ আগস্ট সাড়ে ১২ ঘণ্টা সংসদ ভবনের বাংকারে আত্মগোপনে ছিলেন সাবেক স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। এরপর সেনাবাহিনী তাকে ক্যান্টনমেন্টে সেনা হেফাজতে নিয়ে যায়।
বঙ্গভবনের দরবার হল। রাষ্ট্রপতির জন্য অপেক্ষা করছেন অতিথিরা। আসনে বসে আছেন রাজনৈতিক দলের নেতারা। কিছুক্ষণের মধ্যে বিমর্ষ ও ভীতসন্ত্রস্ত রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন দরবার হলে প্রবেশ করলেন। একে একে সবার সঙ্গে হাত মেলালেন।
‘বুকের ভেতর অনেক ঝড়, বুক পেতেছি গুলি কর।’ দুহাত প্রসারিত করে অলঙ্ঘনীয় এক পাহাড়ের মতো স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে বুক পেতে রাজপথে দাঁড়িয়েছিলেন আবু সাঈদ। তার হাজারো সাথির স্লোগানে প্রকম্পিত হচ্ছিল রাজপথ।
অপরাধ করে কারও ফাঁসি হলেও স্বজনরা কখনো লাশ নিতে অস্বীকৃতি জানান না। তবে ব্যতিক্রম ছিল আট বছরের বেশি সময় আগে রাজধানীর কল্যাণপুরে জাহাজবাড়ীতে তথাকথিত ‘জঙ্গিবিরোধী’ অভিযান। সেই অভিযানে পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছিল ৯ তরুণ।
পাঠ্যপুস্তকে দুই ধরনের পরিমার্জন করা হয়েছে, এটা খুবই জটিল কাজ। এরপরও আমরা আশা করছি জানুয়ারির শুরুতেই সব শিক্ষার্থীর হাতে পাঠ্যপুস্তক পৌঁছাতে সক্ষম হব। ইতোমধ্যে প্রাথমিকের বেশিরভাগ পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণ শেষে জেলা পর্যায়ে বিতরণের কাজ শুরু হয়েছে। আনুষ্ঠানিকতা শেষে মাধ্যমিকের পাঠ্যপুস্তকও মুদ্রণের কাজ দ্রু
বগুড়ার সাবেক এমপির লুটপাট
বগুড়া ও গাজীপুরে ২৬ দশমিক ২৬ বিঘা কৃষিজমি দুই কোটি ৯৯ লাখ ৮৯ হাজার ৬১০ টাকা এবং অকৃষি জমি ১৩ লাখ পাঁচ হাজার ২০১ টাকা। বগুড়া শহর, সারিয়াকান্দি, সোনাতলা ও গাজীপুরের শ্রীপুরে দালান চার কোটি আট লাখ ৭৬ হাজার ৮৩১ টাকা।
খুলনার শেখবাড়ি এখন ধ্বংসস্তূপ
ফ্যাসিবাদবিরোধী পক্ষগুলোর সমন্বয়হীনতা, অর্থের বিনিময়ে দোসরদের ফিরে আসার সুযোগ সৃষ্টি করা এবং পুলিশ প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা এর জন্য দায়ী বলে মনে করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ও জাতীয় নাগরিক কমিটি খুলনার প্রতিনিধি আহম্মদ হামীম রাহাত।
হাসপাতালে অভিনব দুর্নীতি
অভিযোগপত্রে বলা হয়, দীর্ঘদিন ধরে আমরা সততার সঙ্গে হাসপাতালের বিভিন্ন বিভাগের অতি মূল্যবান বায়োমেডিক্যাল যন্ত্রপাতিসমূহ মেরামত, রক্ষণাবেক্ষণ, মেশিন অপারেশন প্রশিক্ষণ, ডকুমেন্টস সংরক্ষণ, ইনস্টলেশন এবং কমিশনসহ বায়োমেডিক্যাল বিভাগের বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করে আসছি।
ইজতেমা মাঠে তাণ্ডব
বিশ্ব ইজতেমাকে ঘিরে তাবলিগ জামাতের দুই গ্রুপের দ্বন্দ্ব-সংঘাতের জেরে চরম অস্থিরতা বিরাজ করছে। সম্প্রতি টঙ্গীর ইজতেমা মাঠে হামলায় তাবলিগের তিন কর্মী নিহতের ঘটনায় এ অস্থিরতা আরও বেড়েছে।