শেখ হাসিনা নিজেই বলেছেন, তিনি ভারতের জন্য যা করেছেন, ভারত তা চিরদিন মনে রাখবে। ফলে এই গুরুত্বপূর্ণ সম্পদকে ভারত শুধু আশ্রয় দিয়ে বসে থাকবে না, তাকে সামনে রেখে বাংলাদেশে অস্থিরতা সৃষ্টির নানা চেষ্টা করে যাবে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো যখন আওয়ামী লীগকে রাজনীতিতে পুনর্বাসনের দাবি তোলে, তখন সাধারণ মানুষ
বিশ্বের নানা অঞ্চলে প্রভাবশালী ও তুলনামূলকভাবে বৃহৎ রাষ্ট্র রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ আফ্রিকায় দক্ষিণ আফ্রিকা, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ইন্দোনেশিয়া, ইউরোপে জার্মানি ও ফ্রান্স এবং দক্ষিণ আমেরিকায় ব্রাজিলের উল্লেখ করা যেতে পারে।
পূর্ব গগনে সূর্য উঠেছে, রক্ত লাল রক্ত লাল। আমার দেশ-এর পুনঃপ্রকাশনা সেই রক্ত লালের সংগ্রামেরই একটা অংশ। আমাদের মতো লোকেরা আমার দেশ-এর মতো পত্রিকার প্রকাশনাকে স্বাগত জানাই। আল্লাহপাক মজলুমের পক্ষে।
চেয়ার টেনে বসতে বসতে আমাদের বললেন, প্রেসিডেন্ট (জিয়াউর রহমান) আজ আমাকে বলেছেন, কি খান সাহেব, হাসিনা আসছে বলে কি ভয় পাচ্ছেন? এটা শুনে আমরা কিছুটা অবাকই হলাম। মনে হলো তাহলে কি প্রেসিডেন্ট নিজেই ভয় পাচ্ছেন!
শেখ হাসিনা যদি বারবার দেশ থেকে পালানোর বাণী উচ্চারণ না করতেন, তবুও কথা ছিল। খালেদা জিয়া তো ২০০৮-এর নির্বাচনে পরাজিত হয়ে পালাননি। ২০১১ সাল পর্যন্ত তিনি তো যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে সফরে গিয়েও দেশে ফিরে গেছেন। স্বৈরশাসক এরশাদও তার পতন অবশ্যম্ভাবী দেখেও দেশ ছেড়ে পালাননি। তারা দুজনই তাদের বিরুদ্ধে সরক
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লেখালেখির জন্য ইন্দিরা গান্ধীর আমলে কারাগারে যাওয়া গৌরকিশোর ঘোষ লিখেছেন, ‘যেখানে লোভ, হিংসা আর মিথ্যার শাসন, ফ্যাসিবাদ সেখানেই প্রভু। যেখানে অন্যায় আর অবিচার, দমন আর পীড়ন, ফ্যাসিবাদ সেখানেই প্রভু।
কিউসি অনার জাহাজটির মালিক ছিল সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর পরিবার এবং সে ঘটনার রাতেই জাহাজটি চট্টগ্রামে নোঙর করে। এ দুটি মিলই যথেষ্ট ছিল এই মতলববাজদের জন্য। কিন্তু তলিয়ে দেখেনি যে, কনটেইনারবাহী জাহাজ কখনোই বহির্নোঙরে এভাবে কনটেইনার খালাস করতে পারে না।
কোথায় বাংলাদেশের মর্দে মোমিন! কোথায় আমার তরুণ সমাজ! বসে থাকার বেলা নেই মোটেই। সামনে ভয়াবহ দুর্যোগ। জেগে ওঠো হে আল্লার সৈনিক। আবার তোমরা হাজি শরিয়তুল্লাহ হয়ে, নিসার আলি তিতুমীর হয়ে, মুনশি মেহেরুল্লাহ হয়ে, মৌলভি আহমদুল্লাহ হয়ে ইতিহাসের পাতা থেকে বেরিয়ে এসো। শত শত বাঁশের কেল্লা গড়ে তুলে বিদেশি বেঈমান আ
রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাকর্মীদের নির্বিচারে গ্রেফতারের নিন্দা জানালাম। এ আন্দোলন অব্যাহত থাকবে বলে শেষ করলাম। হাসপাতালে এসে আমি কর্মসূচি স্থগিত করেছিলাম, প্রেস ব্রিফিং থেকে আমরা আরও ৪৮ ঘণ্টা আল্টিমেটাম দিলাম। আট দফা না ৯ দফা নিয়ে বিভক্তি চলছিল। ১৯ তারিখ বিকালেই কাদের ৯ দফার কথা ফোনে বলেছিলেন।
১৯৭১-এ অগণ্য রক্তের বিনিময়ে জনযুদ্ধে সাফল্য লাভ করে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল। যেটাকে আমরা মুক্তিযুদ্ধ বলি, স্বাধীনতার যুদ্ধ বলি। কিন্তু এরপর ৫৩ বছর কেটে গেলেও আমরা এই বাংলাদেশি জনগণ নিজেদের বৈষম্য, শোষণ, বঞ্চনা, অনাচার থেকে যেমন মুক্ত করতে পারিনি, তেমনি পাইনি প্রকৃত স্বাধীনতা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বিষয়ে চল্লিশ বছরের অধিক সময় এমএ ক্লাসে এই কোর্সটা পড়িয়েছি। ১৯৭৮ সাল থেকে আমি মার্কিন রণকৌশল-সংক্রান্ত আণবিক নিবারক ও এর ওপর আমার সব ছাত্রকে মার্কিন জার্নালের লেখাগুলো বোঝাতে গিয়ে নিজেও জেনেছি।
দেশের সাধারণ মানুষের চাহিদা কিন্তু খুবই সামান্য। তারা দুবেলা খেতে পারলেই খুশি। তারা চায় রাতবিরাতে নিরাপদে চলতে, নিশ্চিন্তে ঘুমাতে। তারা স্বাভাবিক জীবনের দৃশ্যতা চায়। তারা তাদের সম্পদের সুরক্ষা চায়। তারা যার যা প্রাপ্য, সেটুকু পেলেই আনন্দিত। তারা চায় সম্মান ও মর্যাদার সঙ্গে সমাজে বসবাস করতে। তাদের আশ
হাসিনার পতনটা ঠিক হজম করে উঠতে পারছে না প্রতিবেশী দেশ ভারত। পারবেই-বা কী করে, হাসিনা রেজিমের পুরো ফায়দা যে ভারত সুদ-আসলে আদায় করে নিয়েছে, সেটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
ভারতের বিজেপি গঠিত হয়েছে আরএসএসের চরম হিন্দুত্ববাদী উদ্দেশ্য সাধনের রাজনৈতিক অস্ত্র হিসেবে। হিন্দুত্ববাদী উদ্দেশ্য সাধনের ক্ষেত্রে তাদের নাম্বার ওয়ান মাধ্যম হচ্ছে শক্তির যথেচ্ছ ব্যবহার।
বাংলাদেশে ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান রাজনৈতিক ইতিহাসে এক অনন্য মাইলফলক। ফিলিস্তিনের লড়াই জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম প্রেরণা। ভারতে পালিয়ে যাওয়া পতিত শেখ হাসিনা সরকারের ২০২৪ সালের জুলাই আগস্টের গণহত্যা মানব ইতিহাসের অন্যতম জঘন্য গণহত্যা হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
কলকাতাসহ ভারতের বেশ কিছু সামাজিক ও প্রতিরক্ষাবিষয়ক গণমাধ্যম বাংলাদেশে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর থেকে দেশটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, অর্থনীতি এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে অত্যন্ত উঠেপড়ে লেগেছে বলে মনে হচ্ছে।
আদালতে আপিলের পর আমি ঢাকা সেন্ট্রাল জেলের ভেতরে উচু পাচিল দিয়ে ঘেরা আরেকটি জেলে স্থানান্তরিত হয়েছিলাম। সেন্ট্রাল জেলের মেডিকেল ওয়ার্ড থেকে ডিভিশন পাওয়া বন্দিদের জন্য এই মিনি জেলের নাম ছিল চম্পাকলি।